👉Read the following story. The story is incomplete. Use your imagination and complete the story. You have to give a title to it.
নিম্নলিখিত গল্পটি পড়ুন। গল্পটা অসম্পূর্ণ। আপনার কল্পনা ব্যবহার করুন এবং গল্পটি সম্পূর্ণ করুন। আপনার এটির একটি 'শিরোনাম' দিতে হবে।
A poor girl named Nasima worked in a rich man's house. The house master was kind to her but the mistress was very cruel. She used to scold her now and then. One day while serving tea, Nasima broke a cup -----
নাসিমা নামের এক গরিব মেয়ে এক বড়লোকের বাড়িতে কাজ করত। বাড়ির কর্তা তার প্রতি সদয় ছিলেন কিন্তু উপপত্নী ছিল খুবই নিষ্ঠুর। সে তাকে তিরস্কার করত। একদিন চা পরিবেশন করতে করতে নাসিমা একটা কাপ ভেঙ্গে ফেলল -----
 |
| The Cruelty Of A Housemistress. |
Tittle : The Cruelty Of A Housemistress.
Answer : A poor girl named Nasima worked in a rich man's house. The house master was kind to her but the mistress was very cruel. She used to scold her now and then. One day while serving tea, Nasima broke a cup. At this, the mistress of the house flew into a rage. She scolded her very much. But Nasima did not get rid of her hand. She brought a cane and began to beat her mercilessly. Nasima began to cry. She begged pardon for her offence. She repeatedly said that she would never do this Wrong. She said, “Please don't beat me so much. I beg your pardon and please forgive me and forget my offence." The mistress of the house did not pay heed to her request. She was so cruel and merciless that she beat her and made her senseless. The master of the house failed to subdue her anger. At last, Nasima lost her sense and lay on the floor. He tried to refrain her from beating. He snatched away the cane from her and took Nasima to a nearby clinic where she was given medical treatment. Nasima got back her sense and told everything to a journalist in the clinic. He felt pity for her and informed the police. However, the mistress of the house was arrested and taken to the custody. Nasima was saved. She was handed over to her poor parents.
শিরোনাম : একজন গৃহকর্ত্রীর নিষ্ঠুরতা।
বঙ্গানুবাদ : নাসিমা নামের এক গরিব মেয়ে এক বড়লোকের বাড়িতে কাজ করত। বাড়ির কর্তা তার প্রতি সদয় ছিলেন কিন্তু উপপত্নীটি খুব নিষ্ঠুর ছিল। সে তাকে বারবার বকা দিত। একদিন চা পরিবেশন করতে করতে নাসিমা একটা কাপ ভেঙে ফেলল। এতে বাড়ির উপপত্নী রেগে যান। সে তাকে খুব বকাঝকা করল। কিন্তু নাসিমার হাত থেকে রেহাই পাননি। সে একটি বেত এনে তাকে নির্দয়ভাবে মারতে থাকে। নাসিমা কাঁদতে থাকে। সে তার অপরাধের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছিল। তিনি বারবার বলেছিলেন যে তিনি এই ভুলটি কখনই করবেন না। সে বলল, “আমাকে এত মারবেন না প্লিজ। আমি আপনার ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং দয়া করে আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার অপরাধ ভুলে যান।" বাড়ির উপপত্নী তার অনুরোধে কর্ণপাত করেননি। তিনি এতই নিষ্ঠুর এবং নির্দয় ছিলেন যে তিনি তাকে মারধর করে তাকে বিবেকহীন করে তোলেন। বাড়ির কর্তা বশ করতে ব্যর্থ হন। তার ক্ষোভ।অবশেষে নাসিমা জ্ঞান হারিয়ে মেঝেতে শুয়ে পড়ে।তিনি তাকে মারধর করা থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করেন।তিনি তার কাছ থেকে বেত ছিনিয়ে নেন এবং নাসিমাকে কাছের একটি ক্লিনিকে নিয়ে যান যেখানে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।নাসিমা তার জ্ঞান ফিরে পান। এবং ক্লিনিকে থাকা এক সাংবাদিককে সব জানালেন।তিনি তার জন্য করুণা বোধ করেন এবং পুলিশকে খবর দেন।তবে বাড়ির উপপত্নীকে আটক করে হেফাজতে নেওয়া হয়।নাসিমাকে রক্ষা করা হয়।তাকে তার দরিদ্র বাবা-মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়।