23 । Golden Luck Of A Rickshaw-Puller । একজন রিকশাচালকের সুবর্ণ ভাগ্য । Completing-Story ।

👉Read the beginning of a story and complete it in your own way. Give a title to it.

এই গল্পের শুরুটি পড়ুন এবং এটি আপনার নিজের মতো করে সম্পূর্ণ করুন। এটির একটি 'শিরোনাম' দিন।

Kashem is a poor rickshaw puller in Dhaka. He drives his rickshaw to different areas of the city. One day he saw some men selling lottery tickets enticing the passers-by. Kashem felt tempted and bought a ticket. He knew the date of the draw. He was waiting eagerly for the day. Then the much awaited day came and he purchased a daily newspaper -----

কাশেম ঢাকার একজন দরিদ্র রিকশাচালক। তিনি রিকশা চালিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় যান। একদিন তিনি দেখলেন কিছু লোক লটারির টিকিট বিক্রি করছে পথিকদের প্রলুব্ধ করছে। কাশেম প্রলুব্ধ বোধ করে টিকিট কিনলেন। তিনি ড্রয়ের তারিখ জানতেন। সে দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল। তারপর বহু প্রতীক্ষিত দিন এল এবং তিনি একটি দৈনিক সংবাদপত্র ক্রয় করলেন -----


23 । Golden Luck Of A Rickshaw-Puller । একজন রিকশাচালকের সুবর্ণ ভাগ্য । Completing-Story ।
Golden Luck Of A Rickshaw-Puller.


Tittle : Golden Luck Of A Rickshaw-Puller.

Answer : Kashem is a poor rickshaw puller in Dhaka. He drives his rickshaw to different areas of the city. One day he saw some men selling lottery tickets enticing the passers-by. Kashem felt tempted and bought a ticket. He knew the date of the draw. He was waiting eagerly for the day. Then the much awaited day came and he purchased a daily newspaper. He could read a little bit. Kashem started to find his ticket number in the prize winners' list. He had not to do a hard labour. He found his number at the top of the list as the winner of the first prize. He cried out in joy. He thought him to be the luckiest man in the world. The prize money was thirty lac taka. Kashem didn't know how he could get the money. He consulted with a school teacher of his locality. The teacher assured him to help in this regard. He took Kashem contacted with the authority for the prize money. When Kashem got the money, he could not think that he was the owner of that large amount of money. Since then, Kashem got relief from poverty and started to live a happy life with his family.


শিরোনাম : একজন রিকশাচালকের সুবর্ণ ভাগ্য।

বঙ্গানুবাদ : কাশেম ঢাকার একজন দরিদ্র রিকশাচালক। তিনি রিকশা চালিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় যান। একদিন তিনি দেখলেন কিছু লোক লটারির টিকিট বিক্রি করছে পথিকদের প্রলুব্ধ করছে। কাশেম প্রলুব্ধ বোধ করে টিকিট কিনলেন। তিনি ড্রয়ের তারিখ জানতেন। সে দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল। তারপর সেই বহু প্রতীক্ষিত দিনটি এল এবং তিনি একটি দৈনিক সংবাদপত্র ক্রয় করলেন। একটু একটু করে পড়তে পারতেন। পুরস্কার বিজয়ীদের তালিকায় কাশেম তার টিকিট নম্বর খুঁজতে থাকে। তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়নি। তিনি প্রথম পুরস্কারের বিজয়ী হিসাবে তালিকার শীর্ষে তার নম্বর খুঁজে পেয়েছেন। সে আনন্দে চিৎকার করে উঠল। তিনি তাকে বিশ্বের সবচেয়ে ভাগ্যবান মানুষ বলে মনে করেছিলেন। পুরস্কারের অর্থ ছিল ত্রিশ লাখ টাকা। কাশেম জানতো না কিভাবে সে টাকা পাবে। তিনি তার এলাকার এক স্কুল শিক্ষকের সঙ্গে পরামর্শ করেন। এ ব্যাপারে তাকে সাহায্যের আশ্বাস দেন ওই শিক্ষক। পুরস্কারের টাকার জন্য তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে কাশেমকে নিয়ে যান। কাশেম যখন টাকা পেলেন, তখন ভাবতেই পারেননি তিনি ওই বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক। এরপর থেকে কাশেম দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেয়ে পরিবার নিয়ে সুখী জীবনযাপন শুরু করেন।
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post