114 । The Shat Gambuj Mosque । ষাট গম্বুজ মসজিদ । Paragraph-Writing ।

👉Write a paragraph about 'The Shat Gambuj Mosque' by answering the following questions.

নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর দিয়ে 'ষাট গম্বুজ মসজিদ' সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।


114 । The Shat Gambuj Mosque । ষাট গম্বুজ মসজিদ । Paragraph ।
The Shat Gambuj Mosque.


(a) What do you mean by heritage?
(b) When did Shat Gambuj Mosque become a world heritage site?
(c) Where is the mosque situated?
(d) Who founded the mosque?
(e) How many domes does the mosque have?
(f) How did Khan Jahan use it?

(ক) ঐতিহ্য বলতে কী বোঝ?
(খ) ষাট গামবুজ মসজিদ কখন বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হয়?
(গ) মসজিদটি কোথায় অবস্থিত?
(ঘ) মসজিদটি কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন?
(ঙ) মসজিদটির কতটি গম্বুজ রয়েছে?
(চ) খান জাহান কীভাবে এটি ব্যবহার করেছিলেন?


The Shat Gambuj Mosque.

Answer : "Heritage" is what we inherit from the past, live with them in the present and then pass on to our children or future generation. Our unique source of life and inspiration is our cultural and natural heritage. When we speak of 'World Heritage', it indicates places and sites that we got from the past and pass on to the future generation of the entire world. The 'Shat Gambuj Mosque' in Bagerhat is such a heritage. It became a UNESCO World Heritage Site in 1985. The historic Mosque is situated at the outskirts of Bagerhat town not very far from the dense mangrove forest of the Sundarbans. Khalifatabad was a Muslim colony. It was founded by the Turkish genera, a saint warrior, Ulugh Khan Jahan in the 15th century. It has sixty pillars that support the roof with 77 low height domes. The west wall in the interior he has 11 mihrabs. These mihrabs are decorated with stonework and terracatta. Khan Jahan used this mosque both as a prayer hall and his court. Today, it is one of the greatest tourist attractions of Bangladesh.


ষাট গম্বুজ মসজিদ।

বঙ্গানুবাদ : "ঐতিহ্য" হল আমরা অতীত থেকে উত্তরাধিকারী হয়ে থাকি, বর্তমান সময়ে তাদের সাথে থাকি এবং তারপরে আমাদের সন্তানদের বা ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে প্রেরণ করি। আমাদের জীবনের অনন্য উত্স এবং অনুপ্রেরণা হ'ল আমাদের সাংস্কৃতিক এবং প্রাকৃতিক ঐতিহ্য। আমরা যখন 'ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ'-এর কথা বলি, তখন এটি স্থান এবং সাইটগুলি নির্দেশ করে যা আমরা অতীত থেকে পেয়েছি এবং সমগ্র বিশ্বের ভবিষ্যত প্রজন্মকে দিয়েছি। বাগেরহাটের 'শত গম্ভুজ মসজিদ' এমনই একটি ঐতিহ্য। ১৯৮৫ সালে এটি ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হয়ে ওঠে। ঐতিহাসিক মসজিদটি সুন্দরবনের ঘন ম্যানগ্রোভ বন থেকে খুব দূরে বাগেরহাট শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত। খলিফতাবাদ ছিল একটি মুসলিম উপনিবেশ। এটি ১৫ তম শতাব্দীতে তুর্কি জেনার, সাধু যোদ্ধা উলুগ খান জাহান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এটিতে ষাটটি স্তম্ভ রয়েছে যা ৭৭ টি উচ্চ দৈর্ঘ্যের গম্বুজযুক্ত ছাদকে সমর্থন করে। অভ্যন্তরের পশ্চিম প্রাচীরটিতে তিনি ১১ টি মিহরাব রেখেছেন। এই মিহরাবগুলি পাথরের কাজ এবং পোড়ামাটির সাথে সজ্জিত। খান জাহান এই মসজিদটিকে একটি প্রার্থনা হল এবং তাঁর আদালত উভয়ই হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন। আজ এটি বাংলাদেশের অন্যতম সেরা পর্যটন আকর্ষণ।
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post