123 । Renewable Energy Sources । রূপান্তরযোগ্য শক্তির উৎস । Paragraph-Writing ।

👉Write a paragraph on 'Renewable Energy Sources' by answering the following questions.

নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিয়ে 'রূপান্তরযোগ্য শক্তির উৎস' সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।

Renewable Energy Sources.

(a) What do countries rely on?

(b) What are non-renewable sources of energy?

(c) What are the problems of using them?

(d) What will never run out?

(e) What can be used as energy sources?

(ক) দেশগুলি কীসের উপর নির্ভর করে?

(খ) শক্তির অপরিশোধনযোগ্য উত্সগুলি কী কী?

(গ) এগুলি ব্যবহার করতে সমস্যাগুলি কী কী?

(ঘ) কোনটি শেষ হবে না?

(ঙ) শক্তির উত্স হিসাবে কী ব্যবহার করা যেতে পারে?

Renewable Energy Sources.

Answer : Countries around the world rely heavily on oil, coal and natural gas as their energy sources. There are two main types of energy sources, renewable and non-renewable. Hydrocarbons or fossil fuels are non-renewable energy sources. Reliance on them causes really big problems. First, fossil fuels such as oil, coal and gas have limited energy resources, and the world will eventually run out of them. Second, they will be very expensive in the coming decades and will be very damaging to repair the environment. Third, the global warming of fossil fuels has a direct pollution effect on the global environment. In contrast, renewable energy sources such as wind and solar energy are constantly replenished and never depleted. Most renewable energy comes directly or indirectly from the sun. The energy of ocean tides and waves can be used to generate energy. The temperature difference between the seabed and the depth can also be used as an energy source.

রূপান্তরযোগ্য শক্তির উৎস।

বঙ্গানুবাদ : বিশ্বের দেশগুলি তাদের শক্তির উত্সের জন্য পেট্রোলিয়াম, কয়লা এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের উপর প্রচুর নির্ভর করে। দুটি বড় ধরণের শক্তি উত্স রয়েছে: পুনর্নবীকরণযোগ্য এবং অ-পুনর্নবীকরণযোগ্য। হাইড্রো-কার্বন বা জীবাশ্ম জ্বালানী অ-পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উত্স। তাদের উপর নির্ভরতা সত্যিকারের বড় সমস্যা তৈরি করে। প্রথমত, জীবাশ্ম জ্বালানী যেমন তেল, কয়লা, গ্যাস ইত্যাদির সীমাবদ্ধ শক্তি সম্পদ এবং অবশেষে বিশ্ব সেগুলি থেকে শেষ হয়ে যাবে। দ্বিতীয়ত, আসন্ন দশকগুলিতে এগুলি খুব ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে এবং পরিবেশের মেরামত করতে খুব ক্ষতিগ্রস্থ হবে তৃতীয়ত, জীবাশ্ম জ্বালানীর বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে পৃথিবীর পরিবেশে সরাসরি দূষণকারী প্রভাব পড়ে। বিপরীতে, নবায়নযোগ্য শক্তির উত্স যেমন বায়ু এবং সৌর শক্তি ক্রমাগত এবং প্রাকৃতিক পুনরায় পরিপূর্ণ হয় এবং কখনও শেষ হয় না। সর্বাধিক নবায়নযোগ্য শক্তি সূর্য থেকে প্রত্যক্ষ বা অপ্রত্যক্ষভাবে আসে। মহাসাগরের জোয়ার ও তরঙ্গের শক্তি শক্তি উত্পাদন করতে ব্যবহৃত হতে পারে। সমুদ্রের তল এবং গভীরতার মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্যটি শক্তির উত্স হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।