👉Write a paragraph on 'A Rickshaw Puller' by answering the following questions.
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিয়ে 'একজন রিকশা চালক' সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।
(a) Who is a rickshaw puller?
(b) Where is he seen?
(c) How long does he work everyday?
(d) How tiresome is his job?
(e) How does he behave with the passengers?
(f) How much is his income?
(g) What is his social status?
(h) What happens in case of learning too little?
(ক) রিকশা চালক কে?
(খ) তাকে কোথায় দেখা হচ্ছে?
(গ) তিনি প্রতিদিন কতক্ষণ কাজ করেন?
(ঘ) তার কাজ কত ক্লান্তিকর?
(ঙ) তিনি কীভাবে যাত্রীদের সাথে আচরণ করেন?
(চ) তার আয় কত?
(ছ) তাঁর সামাজিক অবস্থা কী?
(জ) খুব অল্প শেখার ক্ষেত্রে কী ঘটে?
A Rickshaw Puller.
Answer : A person who earns his living by pulling rickshaw is called a rickshaw puller. He is a familiar figure in cities and towns. The life of a rickshaw puller is full of the hardship and misery. In Bangladesh those who work hard suffer most. The rickshaw puller is an example of this social rule. He lives in a slum. There are some who don't have roof overhead and sleeps on the rickshaw itself. Usually, a rickshaw puller does not have his own rickshaw. He hires it on rent from the owner. That takes away much of his freedom, for he has to work in shifts, sometimes at day and sometimes at night. He has fear of accident and also of the police. The rickshaw puller does not enjoy any holiday. The day he does not work must starve. His labour is inhuman. The sun and the rain test their strength on him. The passengers whom he carries on his vehicle, think that they are being cheated by the rickshaw puller. They haggle. This is only natural considering the fact that the rickshaw passengers themselves are not very rich. But little do we realize that the puller is among the most exploited person in our society. But the real exploiter is the owner of the rickshaw who earns much without any labour.
একজন রিকশা চালক।
বঙ্গানুবাদ : যে ব্যক্তি রিকশা টেনে জীবিকা নির্বাহ করে তাকে রিকশা চালক বলা হয়। তিনি শহর ও শহরে পরিচিত ব্যক্তি। রিকশা চালকের জীবন কষ্ট ও দুর্দশায় পূর্ণ। বাংলাদেশে যারা পরিশ্রম করেন তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হন। রিকশা চালক এই সামাজিক নিয়মের উদাহরণ। সে বস্তিতে থাকে। কিছু আছে যাদের ছাদ ওভারহেড নেই এবং রিকশায় নিজেই ঘুমান। সাধারণত, রিকশা চালকের নিজস্ব রিকশা থাকে না। তিনি এটি মালিকের কাছ থেকে ভাড়া নিয়ে রাখেন। এটি তার অনেকটা স্বাধীনতা কেড়ে নেয়, কারণ তাকে শিফটে কাজ করতে হয়, কখনও কখনও এবং কখনও কখনও রাতে। তার দুর্ঘটনার ভয় রয়েছে এবং পুলিশেরও। রিকশা চালক কোনও ছুটি উপভোগ করেন না। যেদিন সে কাজ করে না সেদিন অনাহারে থাকতে হবে। তার শ্রম অমানবিক। সূর্য ও বৃষ্টি তাঁর শক্তি পরীক্ষা করে। তিনি তার গাড়িতে যে যাত্রী বহন করেন, তারা ভাবেন যে তারা রিকশা চালক দ্বারা প্রতারিত হচ্ছে। তারা হাগল। রিক্সা যাত্রীরা নিজেরাই খুব ধনী না এই বিষয়টি বিবেচনা করা স্বাভাবিক। তবে আমরা কীভাবে বুঝতে পারি যে আমাদের সমাজের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শোষিত ব্যক্তির মধ্যে টানুন রয়েছে is তবে আসল শোষক হলেন রিকশার মালিক যিনি কোনও শ্রম ছাড়াই বেশি আয় করেন।