বিভিন্ন রকম ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম বিভিন্ন মাধ্যমে আসে। নিচে বিস্তারিত বলা হল:
১. মার্কেটপ্লেস এর ইনকাম: আপনি যদি ফাইভার, আপওয়ার্ক বা অন্য কোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করেন তবে এই টাকা আপনাকে মর্কেটেপ্লেস থেকে আপনার Payoneer একাউন্টে নিয়ে আসতে হবে। তারপর এখান থেকে সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্ট বা বিকাশে ট্রান্সফার দিতে পারবেন। টোটাল সময় লাগবে ২ দিন।
২. সরাসরি বায়ারের সেলারী ট্রান্সফার: মার্কেটপ্লেসে কাজ না করে আপনি যদি সরাসরি বায়ারের সাথে মাসিক বেতন ভিত্তিতে স্থায়ী চাকরী করলে তার দেয়া বেতন সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টে নিতে পারবেন। যদি বায়ার ব্যাংকের মাধ্যমে দিতে না চায় তবে আপনার Payoneer একাউন্টে ট্রান্সফার নিতে পারবেন। তাছাড়া সে চাইলে Western Union, Ria, Money Gram ইত্যাদির মাধ্যমে পাঠাতে পারে।
৩. ফেসবুক ও ইউটিউবের ও এমাজনের ইনকাম ট্রান্সফার: আপনার ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত করে রাখলে অটোমেটিক প্রতি মাসের ২৫ তারিখ আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হবে।
৪. পেপ্যল: সারা বিশ্বব্যাপী টাকা ট্রান্সফারের সবচাইতে জনপ্রিয় মাধ্যম হলে Paypal. কিন্তু বাংলাদেশ থেকে এটি ব্যবহার করা যায় না। পেপ্যাল ছাড়াই আমরা প্রায় ২ যুগ ধরে সুখে-শান্তিতে ফ্রিল্যান্সিং করে আসছি। কিন্তু যদি আপনাকে কোন কারণে পেপ্যাল ব্যবহার করতেই হয় তাহলে বাংলাদেশ থেকে পেপ্যাল একাউন্ট খোলার চেষ্টা করবেন না। আপনার বিদেশে থাকা কোন বন্ধু , আত্নীয় বা কোন পরিচিতজনকে বলবেন একটি পেপ্যাল একাউন্টে খুলে নিতে। সে মাত্র ৫ মিনিট তার মোবাইল থেকে পেপ্যাল একাউন্ট খুলতে পারবে। তারপর তার পেপ্যাল একাউন্টটি আপনি বায়ারকে দিবেন এবং বায়ার পেপ্যাল নাম্বারে টাকা পাঠিয়ে দিবে। বিদেশে থাকা আপনার আত্নীয় নরমালি টাকা তুরে আপনাকে পাঠাবে। এভাবে বিকল্প উপায়ে পেমেন্ট ট্রান্সফার করতে পারবেন।